জিমেইলের (Gmail) কিছু প্রধান সুবিধা নিচে উল্লেখ করা হলো
জিমেইলের কিছু বিশেষ সুবিধা রয়েছে, যা ই-মেইল লেখা এবং পাঠানোর প্রক্রিয়াকে অনেক সহজ করে তোলে। নিচে কিছু উল্লেখযোগ্য সুবিধা তুলে ধরা হলো:
ড্রাফট সেভ করার অপশন: ই-মেইল লেখার সময় যদি অসম্পূর্ণ থাকে, তবে জিমেইল আপনার লেখা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ড্রাফট হিসেবে সেভ করে। পরে যেকোনো সময় ফিরে এসে সম্পূর্ণ করতে পারবেন।
টেম্পলেট ব্যবহার: জিমেইলে টেম্পলেট ফিচার রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি পূর্বনির্ধারিত ই-মেইল পাঠাতে পারেন। এতে সময় বাঁচে এবং নিয়মিত পাঠানোর জন্য বার্তা তৈরি করা সহজ হয়।
স্মার্ট কম্পোজ: স্মার্ট কম্পোজ ফিচারের মাধ্যমে আপনি কিছু অক্ষর টাইপ করলেই জিমেইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাক্যের প্রস্তাব দেয়, যা লেখার প্রক্রিয়াকে দ্রুত এবং সহজ করে।
শিডিউল সেন্ড: আপনার ই-মেইল নির্দিষ্ট সময়ে পাঠানোর জন্য শিডিউল সেট করতে পারবেন। এটি বিশেষ করে ব্যবসায়িক প্রয়োজনে খুবই কার্যকর।
ফাইল সংযুক্তির সুবিধা: সহজে ফাইল সংযুক্ত করার জন্য গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করে বড় ফাইল পাঠাতে পারেন। এটি ই-মেইলের আকার সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠায় সাহায্য করে।
সার্চ ফাংশন: জিমেইলে খুবই শক্তিশালী সার্চ ফিচার রয়েছে, যা প্রয়োজনীয় ই-মেইল খুঁজে বের করতে দ্রুত সহায়তা করে।
গুগল চ্যাট এবং মিটের সংযোগ: জিমেইলের মধ্য থেকেই আপনি সহজেই গুগল চ্যাট বা মিট ব্যবহার করে ভিডিও কনফারেন্স করতে পারেন।
এই সুবিধাগুলো জিমেইলের ব্যবহারকে আরও কার্যকর ও স্বচ্ছন্দ করে তোলে, যা আপনার কাজের প্রয়োজনে সহায়ক হতে পারে।
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url